আমার বাড়ি আমার খামার প্রকল্প ও পল্লীসঞ্চয় ব্যাংক মহেশখালী শাখার কুতুবজোম ইউনিয়নে নির্দিষ্ট পরিমাণ ফরমের টাকা ছাড়া মেলেনা হত দরিদ্রের ঋণ। ঋণ নেওয়ার আগে ফরম বাবদ অতিরিক্ত টাকা পেলেই ঋণ দেওয়া হয় বলে জানান গ্রাহকরা। এমন অভিযোগ উঠেছে কুতুবজোম ইউনিয়নে দায়িত্বরত আমার বাড়ি আমার খামার প্রকল্প ও পল্লীসঞ্চয় ব্যাংকের মাঠ সহকারী উজ্জ্বল সরকারের বিরুদ্ধে।
বিশেষসূত্রে জানা যায় ১০ হাজার টাকায় একশ থেকে দু’শ টাকা, ২০ হাজার টাকায় দু’শ থেকে তিন’শ টাকা, ৩০ হাজার টাকায় তিন’শ-পাঁচ’চ টাকা, ৪০-৫০ হাজার টাকা ঋণে নেওয়া হয় পাঁচ’শ থেকে হাজার টাকা পর্যন্ত। ফরমের টাকা দিতে দেরি হলে ঋণ পেতে ভোগান্তির শিকার হয় গ্রাহকরা। এমনকি সময় লাগে দু -থেকে তিন মাস। কুতুবজোম ইউনিয়নের তাজিয়াকাটা একটি বাড়ি একটি খামার সমিতির একজন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন সদস্য বলেন ২০ হাজার টাকা ঋণে আমার সব মিলিয়ে ফরম বলে ২৫০ টাকা নিয়েছে। অন্যদিকে ফরমের টাকা দিতে না পারায় ৩মাস ঘুরে ভোগান্তির শিকার হয়েছে বলে জানান। এমন চিত্র উপজেলার ছোট মহেশখালী,ধলঘাটা,মাতারবাড়ীতে এমন অভিযোগ রয়েছে।
কুতুবজোম ইউনিয়নে দায়িত্বরত মাঠ সহকারী উজ্জ্বল সরকারের কাছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি সেভিংস এর জন্য টাকা নেওয়ার কথা বলে প্রতিবদেক অফিসে এসে কথা বলার অনুরোধ করে লাইন কেটে দেন।
এবিষয়ে আমার বাড়ি আমার খামার প্রকল্প ও পল্পী সঞ্চয় ব্যাংক মহেশখালী উপজেলা শাখার ব্যাবস্থাপক তারিকুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন এরকম অভিযোগ প্রায় শুনি, তবে কেউ লিখিত অভিযোগ দিলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানান।