গ্রামাঞ্চল থেকে বেড়েই উঠা মুজিব আদর্শের আরেক সাহসী নাম আবু তালেব। যার রয়েছেই সততা,দক্ষতা ও হাস্যেজ্জল অমায়িক ব্যবহার।
ক্লিন ইমেজের সফল ছাত্রনেতা থেকে আওয়ামী নেতৃত্বের সৈনিক মো: আবু তালেব হাঁটি হাঁটি পা পা করে রাজনীতিতে এগিয়ে যাচ্ছেন। যিনি এক জন দক্ষ সংগঠক হিসেবেই ইতিমধ্যে সুপরিচিতি লাভ করেছেন।
দীর্ঘবছর ধরে মুজিব আদর্শের লড়াকু সৈনিক হয়ে কক্সবাজারের রাজপথে জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু শ্লোগানে আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বেড়ে উঠেছেন তিনি। শিক্ষা-শান্তি ও প্রগতির হাতে গড়া ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগকে জেলার প্রত্যান্ত অঞ্চলেই নব আঙ্গিকে সাজিয়েছিলেন। তাঁর সৃষ্টিতে রয়েছেন অসংখ্য কর্মী।
পরীক্ষিত ও ত্যাগী নেতা আবু তালেব এখনোই তিনি কর্মীদের হয়ে রাজনীতি করেন। তিনি পদ পদবী নিয়ে অহংকার করেননি। কাউকে হিংসার চোখেও থাকাননি। পরিচ্ছন্নতা ভাবে তিনিই সংগঠনে নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন। সচ্ছ রাজনীতিতে তিনি অনড়। ষ্পষ্টবাদী এক নেতাও বটে।
তিনি কখনো নিজের স্বার্থের দিকে চিন্তা করেই অযথা কারো কাছে ধর্ণা দেননি। সংগঠনের প্রয়োজনে যা করার তাই করেন। এছাড়াও দীর্ঘ কাল রাজনৈতিক জীবনে তিনি কখনো গৌরব, অহংকার,অহমিকা দেখাননি কর্মীসহ নেতাদের। দলের প্রত্যেক কর্মীকে তিনি সমান চোখে দেখে এবং ভালবাসে। সচ্ছ এবং জবাবদিহিতামুলক রাজনীতিতে বিশ্বাসী। অদ্যবধি পর্যন্ত প্রতিহিংসা তাকে আঁচ করতে পারেননি বিন্দুমাত্র। এমনকি সাংগঠনিক সিদ্বান্তকে শ্রদ্বা জানিয়ে আসছেন।
পরিচ্ছন্ন, ক্লিন ইমেজের সাবেক ছাত্রনেতা আবু তালেব কক্সবাজার সদরের পোকখালীর গোমা তলী এলাকায় জন্মগ্রহন করেন। তিনি একসময় কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন, ২বার জেলা সাধারন সম্পা দকের দায়িত্বও পালন করেছিলেন। তিনি জেলা আ,লীগের সদস্য ছিলেন (মোজাম্মেল-সিআইপি কমিটি),পরবর্তীতে ২০১৫ সালের ৩রা জানুয়ারী (বাংলাবাজারস্থ এক মাঠে) কক্সবাজার সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সম্মেলন-কাউন্সিলে কাউন্সিলর প্রত্যাক্ষ ভোটে উপজেলা সভাপতি নিবার্চিত হয়েছিলেন।
সাবেক এ ছাত্রনেতা আবু তালেব মাননীয় প্রধান মন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনার সাথে সৌজন্য সাক্ষাত ও করেন।
তিনি উপজেলা ও জেলা পর্যায়ের নেতাকর্মীদের সাথে সু-সম্পর্ক বজায় রেখে রাজনীতিতে সফল তার সাথে এগুচ্ছে। হিংসা নয়, সততা-সম্মানের সাথে বাকী জীবন পার করতে চান তিনি।